৫৯. সূরাঃ হাশর
আয়াত নং | অবতীর্ণঃ মদিনা আয়াত সংখ্যাঃ ২৪ রুকু ৩ |
---|---|
০১ | سَبَّحَ لِلَّهِ مَا فِي السَّمَاوَاتِ وَمَا فِي الْأَرْضِ ۖ وَهُوَ الْعَزِيزُ الْحَكِيمُ আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সবই আল্লাহর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে, তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাবান। |
০২ | هُوَ الَّذِي أَخْرَجَ الَّذِينَ كَفَرُوا مِنْ أَهْلِ الْكِتَابِ مِن دِيَارِهِمْ لِأَوَّلِ الْحَشْرِ ۚ مَا ظَنَنتُمْ أَن يَخْرُجُوا ۖ وَظَنُّوا أَنَّهُم مَّانِعَتُهُمْ حُصُونُهُم مِّنَ اللَّهِ فَأَتَاهُمُ اللَّهُ مِنْ حَيْثُ لَمْ يَحْتَسِبُوا ۖ وَقَذَفَ فِي قُلُوبِهِمُ الرُّعْبَ ۚ يُخْرِبُونَ بُيُوتَهُم بِأَيْدِيهِمْ وَأَيْدِي الْمُؤْمِنِينَ فَاعْتَبِرُوا يَا أُولِي الْأَبْصَارِ তিনিই আহলে কিতাবদের মধ্যে যারা কাফির তাদেরকে প্রথম সমাবেশেই তাদের আবাসভূমি হতে বিতাড়িত করেছিলেন। তোমরা কল্পনাও করনি যে, তারা নির্বাসিত হবে এবং তারা মনে করেছিল যে, তাদের দুর্ভেদ্য দুর্গগুলো তাদেরকে রক্ষা করবে আল্লাহ হতে ; কিন্তু আল্লাহ এমন এক দিক হতে তাদের উপর চড়াও হলেন যা ছিল তাদের ধারণাতীত এবং তিনি তাদের অন্তরে ত্রাসের সঞ্চার করলেন। তারা ধ্বংস করে ফেললো তাদের বাড়ী-ঘর নিজেদের হাতে এবং মু’মিনদের হাতেও ; অতএব হে চক্ষুষ্মান ব্যক্তিগণ ! তোমরা উপদেশ গ্রহণ কর। |
০৩ | وَلَوْلَا أَن كَتَبَ اللَّهُ عَلَيْهِمُ الْجَلَاءَ لَعَذَّبَهُمْ فِي الدُّنْيَا ۖ وَلَهُمْ فِي الْآخِرَةِ عَذَابُ النَّارِ আল্লাহ তাদের নির্বাসনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ না করলে তাদেরকে পৃথিবীতে (অন্য) শাস্তি দিতেন ; আর পরকালে তাদের জন্যে রয়েছে জাহান্নামের আযাব। |
০৪ | ذَٰلِكَ بِأَنَّهُمْ شَاقُّوا اللَّهَ وَرَسُولَهُ ۖ وَمَن يُشَاقِّ اللَّهَ فَإِنَّ اللَّهَ شَدِيدُ الْعِقَابِ এটা এজন্যে যে, তারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সঃ)-এর বিরুদ্ধাচরণ করেছিল, এবং কেউ আল্লাহর বিরুদ্ধাচরণ করলে আল্লাহ তো শাস্তি দানে কঠোর। |
০৫ | مَا قَطَعْتُم مِّن لِّينَةٍ أَوْ تَرَكْتُمُوهَا قَائِمَةً عَلَىٰ أُصُولِهَا فَبِإِذْنِ اللَّهِ وَلِيُخْزِيَ الْفَاسِقِينَ তোমরা যে খেজুর বৃক্ষগুলো কেটেছো এবং যেগুলো কান্ডের উপর স্থির রেখে দিয়েছো, তা তো আল্লাহরই অনুমতিক্রমে ; এটা এ জন্যে যে, আল্লাহ পাপাচারীদেরকে লাঞ্ছিত করবেন। |
০৬ | وَمَا أَفَاءَ اللَّهُ عَلَىٰ رَسُولِهِ مِنْهُمْ فَمَا أَوْجَفْتُمْ عَلَيْهِ مِنْ خَيْلٍ وَلَا رِكَابٍ وَلَـٰكِنَّ اللَّهَ يُسَلِّطُ رُسُلَهُ عَلَىٰ مَن يَشَاءُ ۚ وَاللَّهُ عَلَىٰ كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ আল্লাহ তাদের (ইয়াহুদীদের) নিকট হতে যে ফায় (সম্পদ) তাঁর রাসূল (সঃ)-কে দিয়েছেন, তার জন্যে তোমরা ঘোড়া কিংবা উষ্ট্রে আরোহণ (করে যুদ্ধ) করনি ; আল্লাহ তো যার উপর ইচ্ছা তাঁর রাসূলদেরকে বিজয়ী দান করেন ; আল্লাহ সর্ববিষয়ে সর্বশক্তিমান। |
০৭ | مَّا أَفَاءَ اللَّهُ عَلَىٰ رَسُولِهِ مِنْ أَهْلِ الْقُرَىٰ فَلِلَّهِ وَلِلرَّسُولِ وَلِذِي الْقُرْبَىٰ وَالْيَتَامَىٰ وَالْمَسَاكِينِ وَابْنِ السَّبِيلِ كَيْ لَا يَكُونَ دُولَةً بَيْنَ الْأَغْنِيَاءِ مِنكُمْ ۚ وَمَا آتَاكُمُ الرَّسُولُ فَخُذُوهُ وَمَا نَهَاكُمْ عَنْهُ فَانتَهُوا ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ ۖ إِنَّ اللَّهَ شَدِيدُ الْعِقَابِ আল্লাহ এই জনপদবাসীদের নিকট হতে তাঁর রাসূল (সঃ)-কে যা কিছু দিয়েছেন, তা আল্লাহর, তাঁর রাসূল (সঃ)-এর, (রাসূল (সঃ)-এর) স্বজনগণের এবং ইয়াতীমদের, অভাবগ্রস্থ ও মুসাফিরদের, যাতে তোমাদের মধ্যে যারা বিত্তবান শুধু তাদের মধ্যেই ঐশ্চর্য আবর্তন না করে। রাসূল (সঃ) তোমাদেরকে যা দেয় তা তোমরা গ্রহণ কর এবং যা হতে তোমাদেরকে নিষেধ করে তা হতে বিরত থাকো এবং তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, আল্লাহ শাস্তি দানে কঠোর। |
০৮ | لِلْفُقَرَاءِ الْمُهَاجِرِينَ الَّذِينَ أُخْرِجُوا مِن دِيَارِهِمْ وَأَمْوَالِهِمْ يَبْتَغُونَ فَضْلًا مِّنَ اللَّهِ وَرِضْوَانًا وَيَنصُرُونَ اللَّهَ وَرَسُولَهُ ۚ أُولَـٰئِكَ هُمُ الصَّادِقُونَ (এ সম্পদ) অভাবগ্রস্থ মুহাজিরদের জন্যে যারা নিজেদের ঘরবাড়ী ও সম্পত্তি হতে বহিষ্কৃত হয়েছে। তারা আল্লাহর অনুগ্রহ ও সন্তুষ্টি কামনা করে এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সঃ)-এর সাহায্য করে। তারাই তো সত্যবাদী। |
০৯ | وَالَّذِينَ تَبَوَّءُوا الدَّارَ وَالْإِيمَانَ مِن قَبْلِهِمْ يُحِبُّونَ مَنْ هَاجَرَ إِلَيْهِمْ وَلَا يَجِدُونَ فِي صُدُورِهِمْ حَاجَةً مِّمَّا أُوتُوا وَيُؤْثِرُونَ عَلَىٰ أَنفُسِهِمْ وَلَوْ كَانَ بِهِمْ خَصَاصَةٌ ۚ وَمَن يُوقَ شُحَّ نَفْسِهِ فَأُولَـٰئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ এবং মুজাহিরদের (আগমনের) পূর্বে যারা এ নগরীতে (মদিনায়) বসবাস করেছে ও ঈমান এনেছে তারা তাদেরকে (মুহাজিরদেরকে) ভালবাসে এবং মুহাজিরদেরকে যা দেওয়া হয়েছে তার জন্যে তারা অন্তরে আকাঙ্ক্ষা পোষণ করে না, আর তারা তাদেরকে নিজেদের উপর প্রাধান্য দেয় নিজেরা অভাবগ্রস্থ হলেও ; যারা কার্পণ্য হতে নিজেদেরকে মুক্ত করেছে তারাই সফলকাম। |
১০ | وَالَّذِينَ جَاءُوا مِن بَعْدِهِمْ يَقُولُونَ رَبَّنَا اغْفِرْ لَنَا وَلِإِخْوَانِنَا الَّذِينَ سَبَقُونَا بِالْإِيمَانِ وَلَا تَجْعَلْ فِي قُلُوبِنَا غِلًّا لِّلَّذِينَ آمَنُوا رَبَّنَا إِنَّكَ رَءُوفٌ رَّحِيمٌ যারা তাদের পরে এসেছে (পৃথিবীতে), তারা বলেঃ হে আমাদের প্রতিপালক ! আমাদেরকে এবং আমাদের সেই সব ভাইকে ক্ষমা করুন যারা আমাদের পূর্বে ঈমান এনেছে এবং মু’মিনদের বিরুদ্ধে আমাদের অন্তরে হিংসা-বিদ্বেষ সৃষ্টি করবেন না। হে আমাদের প্রতিপালক ! আপনি তো দয়ার্দ্র, পরম দয়ালু। |
১১ | أَلَمْ تَرَ إِلَى الَّذِينَ نَافَقُوا يَقُولُونَ لِإِخْوَانِهِمُ الَّذِينَ كَفَرُوا مِنْ أَهْلِ الْكِتَابِ لَئِنْ أُخْرِجْتُمْ لَنَخْرُجَنَّ مَعَكُمْ وَلَا نُطِيعُ فِيكُمْ أَحَدًا أَبَدًا وَإِن قُوتِلْتُمْ لَنَنصُرَنَّكُمْ وَاللَّهُ يَشْهَدُ إِنَّهُمْ لَكَاذِبُونَ তুমি কি মুনাফিকদেরকে দেখোনি? তারা আহলে কিতাবদের মধ্যে যারা কুফরী করেছে তাদের ঐ সব সঙ্গীকে বলেঃ তোমরা যদি বহিষ্কৃত হও, তবে আমরা অবশ্যই তোমাদের সাথে দেশত্যাগী হবো এবং আমরা তোমাদের ব্যাপারে কখনো আরও কথা মানবো না এবং যদি তোমরা আক্রান্ত হও তবে আমরা অবশ্যই তোমাদেরকে সাহায্য করবো ; কিন্তু আল্লাহ সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, তারা অবশ্যই মিথ্যাবাদী। |
১২ | لَئِنْ أُخْرِجُوا لَا يَخْرُجُونَ مَعَهُمْ وَلَئِن قُوتِلُوا لَا يَنصُرُونَهُمْ وَلَئِن نَّصَرُوهُمْ لَيُوَلُّنَّ الْأَدْبَارَ ثُمَّ لَا يُنصَرُونَ বস্তুতঃ তারা বহিষ্কৃত হলে মুনাফিকরা তাদের সাথে দেশ ত্যাগ করবে না এবং তারা আক্রান্ত হলে তারা তাদেরকে সাহায্য করবে না এবং তারা সাহায্য করতে আসলেও অবশ্যই পৃষ্ঠ-প্রদর্শন করবে, অতঃপর তারা কোন সাহায্য প্রাপ্ত হবে না। |
১৩ | لَأَنتُمْ أَشَدُّ رَهْبَةً فِي صُدُورِهِم مِّنَ اللَّهِ ۚ ذَٰلِكَ بِأَنَّهُمْ قَوْمٌ لَّا يَفْقَهُونَ তাদের অন্তরে আল্লাহ অপেক্ষা তোমরাই অধিকতর ভয়ঙ্কর ; এটা এই জন্যে যে, তারা এক নির্বোধ সম্প্রদায়। |
১৪ | لَا يُقَاتِلُونَكُمْ جَمِيعًا إِلَّا فِي قُرًى مُّحَصَّنَةٍ أَوْ مِن وَرَاءِ جُدُرٍ ۚ بَأْسُهُم بَيْنَهُمْ شَدِيدٌ ۚ تَحْسَبُهُمْ جَمِيعًا وَقُلُوبُهُمْ شَتَّىٰ ۚ ذَٰلِكَ بِأَنَّهُمْ قَوْمٌ لَّا يَعْقِلُونَ তারা সমবেতভাবে তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে না ; কিন্তু শুধু সুরক্ষিত জনপদের অভ্যন্তরে অথবা দুর্গ-প্রাচীরের অন্তরালে থেকে ; পরস্পরের মধ্যে তাদের লড়াই-ঝগড়া প্রচণ্ড। তুমি মনে কর তারা ঐক্যবদ্ধ ; কিন্তু তাদের হৃদয় বিচ্ছিন্ন মিল নেই ; এটা এই জন্যে যে, তারা এক নির্বোধ সম্প্রদায়। |
১৫ | كَمَثَلِ الَّذِينَ مِن قَبْلِهِمْ قَرِيبًا ۖ ذَاقُوا وَبَالَ أَمْرِهِمْ وَلَهُمْ عَذَابٌ أَلِيمٌ এরা তাদের ন্যায়, যারা নিকট অতীতে নিজেদের কৃত কর্মের পরিণাম আস্বাদন করেছে। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। |
১৬ | كَمَثَلِ الشَّيْطَانِ إِذْ قَالَ لِلْإِنسَانِ اكْفُرْ فَلَمَّا كَفَرَ قَالَ إِنِّي بَرِيءٌ مِّنكَ إِنِّي أَخَافُ اللَّهَ رَبَّ الْعَالَمِينَ তাদের দৃষ্টান্ত শয়তানের মত- যে মানুষকে বলেঃ কুফরী কর। অতঃপর যখন সে কুফরী করে তখন শয়তান বলেঃ তোমার সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই, আমি জগতসমূহের প্রতিপালক আল্লাহকে ভয় করি। |
১৭ | فَكَانَ عَاقِبَتَهُمَا أَنَّهُمَا فِي النَّارِ خَالِدَيْنِ فِيهَا ۚ وَذَٰلِكَ جَزَاءُ الظَّالِمِينَ ফলে উভয়ের পরিণাম হবে জাহান্নাম। সেখানে তারা স্থায়ী হবে এবং এটাই যালিমদের কর্মফল। |
১৮ | يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا اتَّقُوا اللَّهَ وَلْتَنظُرْ نَفْسٌ مَّا قَدَّمَتْ لِغَدٍ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ ۚ إِنَّ اللَّهَ خَبِيرٌ بِمَا تَعْمَلُونَ হে মু’মিনগণ ! তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, প্রত্যেকেই ভেবে দেখুক যে, আগামীকালের (কিয়ামতের) জন্যে সে কি পাঠিয়েছে। আর আল্লাহকে ভয় কর ; তোমরা যা কর আল্লাহ সে সম্পর্কে সর্বাধিক জ্ঞাত। |
১৯ | وَلَا تَكُونُوا كَالَّذِينَ نَسُوا اللَّهَ فَأَنسَاهُمْ أَنفُسَهُمْ ۚ أُولَـٰئِكَ هُمُ الْفَاسِقُونَ আর তাদের মত হয়ো না যারা আল্লাহকে (অনুস্মরণ করা) ভুলে গেছে, ফলে আল্লাহ তাদেরকে আত্মভুলা করেছেন। তারাই তো পাপাচারী। |
২০ | لَا يَسْتَوِي أَصْحَابُ النَّارِ وَأَصْحَابُ الْجَنَّةِ ۚ أَصْحَابُ الْجَنَّةِ هُمُ الْفَائِزُونَ জাহান্নামের অধিবাসী এবং জান্নাতের অধিবাসী সমান নয়। জান্নাতবাসীরাই সফলকাম। |
২১ | لَوْ أَنزَلْنَا هَـٰذَا الْقُرْآنَ عَلَىٰ جَبَلٍ لَّرَأَيْتَهُ خَاشِعًا مُّتَصَدِّعًا مِّنْ خَشْيَةِ اللَّهِ ۚ وَتِلْكَ الْأَمْثَالُ نَضْرِبُهَا لِلنَّاسِ لَعَلَّهُمْ يَتَفَكَّرُونَ যদি আমি এই কুরআন পর্বতের উপর অবতীর্ণ করতাম তবে তুমি দেখতে যে, ওটা আল্লাহর ভয়ে বিনীত ও বিদীর্ণ হয়ে গেছে। আমি এসব দৃষ্টান্ত বর্ণনা করি মানুষের জন্যে যাতে তারা চিন্তা করে। |
২২ | هُوَ اللَّهُ الَّذِي لَا إِلَـٰهَ إِلَّا هُوَ ۖ عَالِمُ الْغَيْبِ وَالشَّهَادَةِ ۖ هُوَ الرَّحْمَـٰنُ الرَّحِيمُ তিনিই আল্লাহ, তিনি ব্যতীত (সত্য) কোন মা’বূদ নেই, তিনি অদৃশ্য এবং দৃশ্যের সব কিছুই জানেন ; তিনি দয়াময়, পরম দয়ালু। |
২৩ | هُوَ اللَّهُ الَّذِي لَا إِلَـٰهَ إِلَّا هُوَ الْمَلِكُ الْقُدُّوسُ السَّلَامُ الْمُؤْمِنُ الْمُهَيْمِنُ الْعَزِيزُ الْجَبَّارُ الْمُتَكَبِّرُ ۚ سُبْحَانَ اللَّهِ عَمَّا يُشْرِكُونَ তিনিই আল্লাহ, তিনি ব্যতীত (সত্য) কোন মা’বূদ নেই। তিনিই অধিপতি, অতীব পবিত্র, পরিপূর্ণ শান্তিদাতা, নিরাপত্তা দানকারী, রক্ষক, পরাক্রমশালী, প্রবল, অতীব মহিমান্বিত, যারা তার শরীক স্থির করে আল্লাহ তা হতে পবিত্র, মহান। |
২৪ | هُوَ اللَّهُ الْخَالِقُ الْبَارِئُ الْمُصَوِّرُ ۖ لَهُ الْأَسْمَاءُ الْحُسْنَىٰ ۚ يُسَبِّحُ لَهُ مَا فِي السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ ۖ وَهُوَ الْعَزِيزُ الْحَكِيمُ তিনিই আল্লাহ সৃজনকর্তা, উদ্ভাবন কর্তা, রূপদাতা, সকল উত্তম নাম তাঁরই। আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে, সবই তাঁর মহিমা ঘোষণা করে। তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাবান। |
সূচীপত্র
মন্তব্য করুন
গ্রন্থাগার
সূচীপত্র
মন্তব্য করুন
“পবিত্র আল কুর’আন” -এর বাংলা অনুবাদ সম্পর্কিত আপনার মন্তব্যঃ
গ্রন্থাগার