এখন, বিশশতকের দ্বিতীয়াংশে, সব কিছুই সাহসের পরিচায়ক।
কথা বলা সাহস, চুপ করে থাকাও সাহস।
দলে থাকা সাহস, দলে না থাকাও সাহস।
এখন, এ-দুর্দশাগ্রস্ত গ্রহে, সব কিছুই সাহসের পরিচায়ক।
তোমাকে ভালোবাসি বলা সাহস।
তোমাকে ভালোবাসি না বলাও সাহস।
এখন, বিশশতকের দ্বিতীয়াংশে, সব কিছুই সাহসের পরিচায়ক।
ঘরে একলা থাকাটা সাহস।
আবার রাস্তায় অনেকের সঙ্গে বেরিয়ে পড়াও সাহস।
এখন, এ-দুর্দশাগ্রস্ত গ্রহে, সব কিছুই সাহসের পরিচায়ক।
ঝলমলে গোলাপের দিকে তাকানোটা সাহস।
তার থেকে চোখ ফিরিয়ে নেয়াও সাহস।
এখন, বিশশতকের দ্বিতীয়াংশে, সব কিছুই সাহসের পরিচায়ক।
আমি কিছু চাই বলাটা সাহস।
আবার আমি কিছুই চাই না বলাও সাহস।
এখন, এ-দুর্দশাগ্রস্ত গ্রহে, বেঁচে থাকাটাই এক প্রকাণ্ড দুঃসাহস।
“যতোই গভীরে যাই মধু, যতোই ওপরে যাই নীল” কবিতা সমগ্র সম্পর্কিত আপনার মন্তব্যঃ
♦ নষ্ট হৃৎপিণ্ডের মতো বাংলাদেশ
♦ পুত্রকন্যাদের প্রতি, মনে মনে
♦ যদি ওর মতো আমারও সব কিছু ভালো লাগতো