শূন্য থেকে মহাবিশ্ব
উৎপত্তি ও অস্তিত্বের সাম্প্রতিকতম ধারণা
মিজান রহমান । অভিজিৎ রায়
মন জোগাতে নয়, মন জাগাতে
শুদ্ধস্বর ২০১৫
প্রথম প্রকাশঃ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫
প্রকাশক
আহমেদুর রশীদ চৌধুরী
শুদ্ধস্বর, ডি-৩৬, ব্লক-ই
জাকির হোসেন রোড
লালমাটিয়া, ঢাকা
প্রচ্ছদঃ তৌহিদ হাসান
ISBN : 978-984-91081-2-2
অধ্যাপক জামাল নজরুল ইসলাম
(ফেব্রুয়ারি ২৪, ১৯৩৯ – মার্চ ১৬, ২০১৩)
ছিলেন বাংলাদেশের জ্যোতির্পদার্থবিজ্ঞানীদের মধ্যে
বহির্বিশ্বে সবচেয়ে পরিচিত মুখ;
যিনি নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন
বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও বৈজ্ঞানিক শিক্ষার প্রসারেও।
এবং
ড. এ এইচ জাফর উল্লাহ
(নভেম্বর ৩, ১৯৪৮ – আগস্ট ২১, ২০১৩)
বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় সুদক্ষ এ সংস্কৃতিমনা
সেক্যুলার লেখক ছিলেন মুক্তমনাদের অন্যতম সুহৃদ এবং
মুক্তমনা ব্লগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য।
“এক এক জন লোক আছে, তাহারা যতক্ষণ একলা থাকে ততক্ষণ কিছুই নহে, একটা শূন্য মাত্র, কিন্তু একের সহিত যখনি যুক্ত হয় তখনি দশ হইয়া পড়ে। একটা আশ্রয় পাইলে তাহারা কি না করিতে পারে। সংসারে শত সহস্র শূন্য আছে, বেচারীদের সকলেই উপেক্ষা করিয়া থাকে- তাহার একমাত্র কারণ সংসারে আসিয়া তাহারা উপযুক্ত ‘এক’ পাইল না, কাজেই তাহাদের অস্তিত্ব না থাকার মধ্যেই হইল”।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
‘লোকে বলে, বলে রে
ঘরবাড়ি ভালা নাই আমার
কি ঘর বানাইমু আমি শূন্যেরও মাঝার’ …
হাসন রাজা
♦ দ্বিতীয় অধ্যায়ঃ শূণ্যের ভীতি
♦ তৃতীয় অধ্যায়ঃ পশ্চিমে নয়, পুবের দিকে
♦ চতুর্থ অধ্যায়ঃ শূন্য এল ইউরোপে
♦ পঞ্চম অধ্যায়ঃ প্রকৃতির শূন্যবিদ্বেষ ?
♦ ষষ্ঠ অধ্যায়ঃ বিজ্ঞানে শূন্যের আভাস
♦ সপ্তম অধ্যায়ঃ আইনস্টাইনের বিশ্ব
♦ অষ্টম অধ্যায়ঃ শূন্যতার শক্তি
♦ নবম অধ্যায়ঃ মহাবিস্ফোরণের কথা
♦ দশম অধ্যায়ঃ বিগ ব্যাং-এর আগে কী ছিল?
♦ একাদশ অধ্যায়ঃ কোয়ান্টাম শূন্যতা ও মহাবিশ্বের উৎপত্তি
♦ দ্বাদশ অধ্যায়ঃ হিগস কণার খোঁজে
♦ ত্রয়োদশ অধ্যায়ঃ মহাবিশ্বের অন্তিম পরিণতি
♦ চতুর্দশ অধ্যায়ঃ অনন্ত মহাবিশ্বের সন্ধান শূন্য ও অসীমের মেলবন্ধন
♦ পঞ্চদশ অধ্যায়ঃ অন্তিম প্রশ্নের মুখোমুখি: কেন কোনো কিছু না থাকার বদলে কিছু আছে?
“শূন্য থেকে মহাবিশ্ব” বই সম্পর্কিত আপনার মন্তব্যঃ