অপার্থিব
মুক্তমনার ফোরামের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই অপার্থিব এর সাথে নিবিড়ভাবে সংশ্লিষ্ট উপদেষ্টা হিসেবে ও লেখক হিসেবে। পুরো নাম অপার্থিব জামান, তবে অপার্থিব নামেই লিখে থাকেন। তার লেখা তীক্ষ্ণ কুশলী ও বিশ্লেষণমুখী। বিজ্ঞান, শিল্প সাহিত্য, যুক্তিবাদ অধিবিদ্যা তার প্রিয় বিষয়। সাহিত্য-মনন এই লেখক বিজ্ঞানকে দেখেন শিল্পের এক অনিন্দ্য প্রকাশ হিসেবে। পদার্থবিদ্যার এই স্নাতক বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে কর্মরত। অপার্থিবের কিছু লেখার সাথে পাঠক পরিচিত হতে পারবেন মুক্তমনার ওয়েবসাইট থেকে :
http://www.mukto-mona/articles/aparthib/
তার ইমেইল aparthib@yahoo.com
অজয় রায়
জনপ্রিয় বিজ্ঞান লেখক, প্রাবন্ধিক ও কলাম লেখক। বিজ্ঞানী, শিক্ষাবিদ ও নিবেদিতপ্রাণ গবেষক । মানবতাবাদী ও মানবাধিকার রক্ষায় সদা উচ্চকণ্ঠ । চেতনা চিন্তায় প্রকৃতিবাদী ও সংশয়বাদী এবং মনেপ্রাণে সেক্যুলারিস্ট। ছাত্রাবস্থা থেকে ভাষা আন্দোলনসহ সকল বামপন্থী ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনে সক্রিয় অংশ নিয়েছিলেন। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণ এরই স্বাভাবিক পরিণতি। বিভিন্ন বিষয়ে লিখেছেন সহস্রাধিক প্রবন্ধ। সে তুলনায় পুস্তক লিখেছেন অনেক কম। তার লেখা ‘আদি বাঙালি’ ও ‘জড়ের সন্ধানে’ শিরোনামে গ্রন্থ দুটি পাঠকপ্রিয়তায় ধন্য। বাঙলা একাডেমি প্রকাশিত ৫ খণ্ডে লেখা ‘বাংলা একাডেমি বিজ্ঞান কোষের’ অন্যতম সম্পাদক ও লেখক। শিক্ষা, সংস্কৃতি ও মানবাধিকার সংগঠনের সাথে যুক্ত । ইতিহাস পরিষদের অন্যতম সহ-সভাপতি, শিক্ষা আন্দোলন মঞ্চের সভাপতি ও দক্ষিণ এশীয় মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িকতাবিরোধী সংগঠনের সভাপতি মণ্ডলীর সদস্য। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিদ্যার অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক রায় শিক্ষক হিসেবে কার্জন হল চত্বরে কাটিয়েছেন চল্লিশটি বছরেরও বেশি সময় ।
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি সাহিত্যের খ্যাতনামা অধ্যাপক, শিক্ষাবিদ ও বুদ্ধিজীবী। বর্তমানে অবরপ্রাপ্ত। উদার ও মুক্তবুদ্ধি চিন্তার জন্য সুখ্যাত। ছাত্রাবস্থা থেকেই রাজনীতি সচেতন ও সাংস্কৃতিক কর্মী এবং বুদ্ধির মুক্তির আন্দোলনে নিবেদিতপ্রাণ। লেখক ও প্রবন্ধকার। সমাজতন্ত্রে দীক্ষিত অথচ মুক্তবুদ্ধির চর্চায় নিবেদিতপ্রাণ এই পণ্ডিতের প্রিয় লেখ্য বিষয় সমাজ রাজনীতি ইতিহাস। প্রচুর গ্রন্থের রচয়িতা ও অসংখ্য প্রবন্ধের লেখক। মননশীল ত্রৈমাসিক পত্রিকা ‘নতুন দিগন্তের’ সম্পাদক এবং সমাজ রূপান্তর অধ্যয়ন কেন্দ্রের পরিচালক।
গোলাম মুর্শিদ
লেখক ও গবেষক। মুক্তমনার সদস্য। দেশের বাইরে বিবিসির সাংবাদিক হিসেবে দীর্ঘদিন কর্মরত ছিলেন। এরও আগে বেশ কয়েক বছর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন। সম্প্রতি বাংলা একাডেমি এবং প্রথম আলো সাহিত্য পুরস্কার পেয়েছেন ।
প্রকাশিত গ্রন্থঃ হাজার বছরের বাঙালি সংস্কৃতি, আশার ছলনে ভুলিঃ মাইকেল জীবনী, রবীন্দ্রবিশ্বে পূর্ববঙ্গ: পূর্ববঙ্গে রবীন্দ্রচর্চা ইত্যাদি। ই- মেইল ghulam2murshid.co.uk
অভিজিৎ রায়
যন্ত্র ও কম্পিউটার প্রকৌশলী এবং জীব-প্রযুক্তিবিদ্যার একনিষ্ঠ গবেষক । মুক্তমনার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক। তরুণ প্রজন্মের প্রতিবাদী সমাজ সচেতন লেখক ৷ প্ৰকাশিত গ্রন্থঃ ‘আলো হাতে চলিয়াছে আঁধারের যাত্রী’, ‘মহাবিশ্বে প্রাণ ও বুদ্ধিমত্তার খোঁজে’, ‘বিশ্বাসে ভাইরাস’ এবং সম্পাদিত গ্রন্থ ‘বিশ্বাস ও বিজ্ঞান’। দেশের দৈনিকগুলোতে, সাপ্তাহিকে ও প্রতিষ্ঠিত জার্নালসমূহে নিয়মিত লিখে থাকেন। বিজ্ঞান, দর্শন ও ধর্ম তার লেখার প্রিয় বিষয়। মুক্তবুদ্ধির চর্চায় নিবেদিত প্রাণ এই তরুণ লেখকের রয়েছে একটি বিশ্লেষণধর্মী এবং যুক্তিবাদী মন যা পাঠককে সহজেই আকৃষ্ট করে । তার রচনা শৈলীর একটি বড় গুণ তৎসম ও তদ্ভব শব্দবর্জিত আটপৌরে শব্দের সরল বাক্যবিন্যাস। তিনি ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ সালে ঢাকায় একুশে বইমেলা থেকে বের হওয়ার সময় ধর্মান্ধ জঙ্গী আততায়ীদের ছুরিকাঘাতে নিহত হন ।
আহমদ শরীফ
প্রয়াত ড. আহমদ শরীফ ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা সাহিত্যের খ্যাতনামা অধ্যাপক। মধ্যযুগীয় পুথিসাহিত্যের গবেষক ও সুপণ্ডিত। মধ্যযুগীয় পুথিসাহিত্যের ইতিহাস তার অনন্য কীর্তি। ক্লাশে পড়াতেন বৈষ্ণব সাহিত্য। প্রথাবিরোধী ও স্রোতের বিপরীতে চিন্তার ধারক, সুবক্তা ও সুলেখক হিসেবে সুপরিচিত। ষাটের দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাতিষ্ঠানিক স্বাধীনতার পক্ষে ও মুক্তবুদ্ধির চর্চার ক্ষেত্র প্রতিষ্ঠায় যে ‘শিক্ষক দ্রোহ’ দেখা দিয়েছিল তার অন্যতম সংগঠক ছিলেন এই মুক্তমনা ও মুক্তচিন্তার মানুষটি। অসংখ্য প্রবন্ধ ও গ্রন্থ রচনা করেছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলঃ বিচিত-চিন্তা, স্বদেশ চিন্তা, সংস্কৃতি ও বিচিত্র ভাবনা, বাঙলা বাঙালি ও বাঙালিত্ব, বাঙালি ও বাঙলা সাহিত্য, মধ্যযুগের বাঙলা সাহিত্য, মধ্যযুগের সাহিত্য সমাজ ও সংস্কৃতির রূপ….। বিপ্লবের মাধ্যমে সামাজিক পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখেছেন আজীবন, সেই লক্ষ্যে নিজ অবস্থান থেকে সংগ্রাম করেছেন অনলস ৷
বশীর আল হেলাল
কথাসাহিত্যিক, প্রবন্ধকার, সাহিত্য গবেষক। ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস নিয়ে গবেষণা করেছেন। বহু গ্রন্থের প্রণেতা তিনি
শহিদুল ইসলাম
মুক্তমনের মানুষ ও সেক্যুলারিস্ট অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম প্রাবন্ধিক হিসেবে সুপরিচিত। শিক্ষা, বিজ্ঞান, দর্শন ও রাজনীতি তার লেখার প্রিয় বিষয়। ফলিত রসায়ন ও রাসায়নিক প্রযুক্তির অধ্যাপক হিসেবে দীর্ঘদিন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করে সম্প্রতি অবসর নিয়েছেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে নব প্রতিষ্ঠিত শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের তিনি ছিলেন প্রথম পরিচালক। সমাজ ও রাজনীতি সচেতন এই শিক্ষাবিদ শিক্ষা ও শিক্ষক সম্বন্ধীয় সমস্যা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলনের সাথে জড়িত। শিক্ষা আন্দোলন মঞ্চের অন্যতম সহ-সভাপতি। দুটি খণ্ডে সম্প্রতি প্রকাশিত তার গ্রন্থটির নাম ‘বিজ্ঞানের দর্শন।’ তার কয়েকটি পরিচিত গ্রন্থ হলঃ সাম্প্রদায়িকতা রাষ্ট্র রাজনীতি, জাতীয়তাবাদঃ সাম্প্রদায়িকতা রাষ্ট্র ও রাজনীতি, জাতীয়তাবাদঃ সাম্প্রদায়িক ভেদবুদ্ধি, প্রসঙ্গঃ শিক্ষা, দেশভাগ ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায় ।
পারভেজ আমির আলী হুডবয়
পাকিস্তানের ইসলামাবাদে কায়দে আজম বিশ্ববিদ্যালয়ে পারমাণবিক ও উচ্চ শক্তি পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক। ২০০১ সালে লেখা প্রবন্ধটির ইংরেজি শিরোনাম ‘How Islam lost its way. Yesterday achievements were golden; today, reason has been eclipsed’। ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত প্রবন্ধটির বাংলা অনুবাদ এখানে পুনর্মুদ্রিত হল। প্রথমে প্রকাশিত হয়েছিল যতীন সরকার লিখিত ‘প্রসঙ্গ মৌলবাদ’ গ্রন্থে, জাতীয় সাহিত্য প্রকাশনী, ঢাকা-১০০০, ২০০৪।
জাহেদ আহমদ
সমাজ সচেতন উদারমনা মানবতাবাদী অতি কর্মতৎপর মুক্তবুদ্ধির লেখক ৷ নানা বিষয়ে লিখে থাকেন এর মধ্য বিজ্ঞান একটি প্রিয় বিষয়। সুপরিচিত ‘মুক্তমনা’ নেটওয়ার্কের অন্যতম মডারেটর, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং মুক্তমনার অন্যতম চালিকা শক্তি । এছাড়া নিউইয়র্কস্থ ‘Center for Inquiry Metro New York’-এর South Asian Humanist Group- আলোচনা গ্রুপের মডারেটর। যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্কে বসবাসকারী প্রবাসী তবে আদ্যোপান্ত বাঙালি । তার ই- মেইলঃ worldcitizen@yahoo.com
ড. হুমায়ূন আজাদ
তুলনামূলক ভাষাতত্ত্বের এক পণ্ডিত ব্যক্তি। কবিতা, উপন্যাস, প্রবন্ধ এবং তুলনামূলক সাহিত্যের গ্রন্থ রচনা ছাড়াও তিনি একজন স্পষ্ট নারীবাদী এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের নিশঙ্ক সমালোচক। তার রচনার সম্ভার বিপুল, রচনা করেছেন নারীর মত গবেষণাধর্মী গ্রন্থ, যা মৌলবাদী সরকারের কোপানলে পড়ে নিষিদ্ধ ছিল চার বছর।
প্রথাবিরোধী মুক্তচিন্তার অধিকারী বলে খ্যাত তিনি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক। মুক্তমনার একজন সম্মানিত সদস্য ছিলেন। এই লেখাটি তিনি মৃত্যুর কিছুদিন আগে মুক্তমনার জন্য লিখেছিলেন। সারা জাগানো উপন্যাস ‘পাক সার জমিন সাদ বাদ’সহ তার মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িকতাবিরোধী লেখা মৌলবাদীদের বিশেষ করে জামাত শিবির কর্মীদের ক্ষেপিয়ে তোলে । তারই সহিংস প্রকাশ ঘটে- ২০০৪ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি বাংলা একাডেমির বইমেলা প্রাঙ্গনে ঘাতকদের চাপাতির নির্মমতার শিকার হন, যা তাকে প্রলম্বিত মৃত্যুর দিকে (১১ আগস্ট, ২০০৪) ঠেলে দেয়।
সুমিত্রা পদ্মানাভন
ভারতীয় মানবাধিকার সমিতির সাধারণ সম্পাদক। উচ্চমানের বিশ্লেষণধর্মী প্রবন্ধকার। ধর্ম দর্শন ও বিজ্ঞান তার প্রিয় বিষয়। বর্তমান প্রবন্ধটি দুই বাংলার যুক্তিবাদীদের চোখে ধর্ম নামক গ্রন্থ থেকে পুনর্মুদ্রণ করা হয়েছে । শ্রীমতি পদ্মনাভন মুক্তমনার সম্মানিত সদস্য ।
অনন্ত বিজয়
পুরো নাম অনন্ত বিজয় দাশ । সিলেটে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞানের ছাত্র। সংরক্ষণশীল সনাতন ধর্মের মিথ, কুসংস্কার অনুদার সমাজ কাঠামোর একজন তীক্ষ্ণ সমালোচক। রূপকথা ও মহাকাব্যকে কী ভাবে পবিত্র ধর্মগ্রন্থে পরিণত হয় তা তার বিশ্লেষণী লেখায় উজ্জ্বলভাবে উঠে আসে। মানবতা ও যুক্তিবাদ প্রতিষ্ঠায় অবদান রাখার জন্য মুক্তমনা-২০০৫ সাল সম্মাননায় তাকে ভূষিত করা হয়। শ্রীহট্ট থেকে প্রকাশিত ত্রৈমাসিক পত্রিকা ‘যুক্তি’র সম্পাদক। মুক্তমনার একজন সক্রিয় সদস্য ও নিয়মিত লেখক। ই মেইলঃ anantabijoy@yahoo.com
জাহিদ রাসেল
ইংল্যান্ড প্রবাসী লেখক। মুক্তমনার সদস্য। ইন্টারনেটে মানবতাবাদ ও যুক্তিবাদ বিষয় নিয়ে লেখালেখি করেন ।
হাসান মাহমুদ (ফতে মোল্লা)
শারিয়া ও ইসলামিক ল’, মুসলিম ক্যানাডিয়ান কংগ্রেসের ডিরেক্টর, ক্যানাডা, আমেরিকা ও ইউরোপে কনফারেন্স/ সেমিনারে ইসলামে মানবাধিকারের ওপর বক্তা। মুক্তমনার অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের একজন। প্রকাশিত বইঃ আল্ ভোঁদড়ের দেশ, শারিয়া কি, শারিয়া কেন, ইসলাম শারিয়া ও রাজনীতি, থ্রেট অফ পলিটিক্যাল ইসলাম (ইংরেজি)। শারিয়ার ওপরে তথ্য সিনেমা ‘হিল্লা’ ও তথ্য নাটক ‘রক্তগোলাপ’- শারিয়া-বিষয়ক ২টি তথ্য-ভিসিডি প্রকাশ করেছেন। ই- মেইলঃ fatemolla@hotmail.com
অধ্যাপক মীজান রহমান
গণিতের অধ্যাপক। ক্যানাডায় অটোয়া প্রবাসী বাঙালি লেখক। বিশ্লেষণধর্মী প্রবন্ধকার । তার বেশ কটি জনপ্রিয় প্রবন্ধ সঙ্কলন পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে ।
কেম্ব্রিজ থেকে গণিতে উচ্চশিক্সা নিয়ে পঞ্চাশের দশকের শেষভাগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণিত বিভাগে বেশ ক’বছর শিক্ষকতা করেছেন। ২০১৫ সালে মৃত্যুবরণ করেন।
রিচার্ড ডকিল
খ্যাতনামা বিবর্তনবাদী জীববিজ্ঞানী ও তাত্ত্বিক অভিব্যক্তিবাদী। বিজ্ঞান জগতের একজন নামকেনা নাস্তিক। ‘ঈশ্বর প্রবঞ্চনা’ (God Delusion) গ্রন্থটি পাঠককে বাধ্য করে ভাবতে যে ঈশ্বর বিশ্বাস শুধু ভ্রান্ত নয়, ব্যক্তি ও সমাজের জন্য যথেষ্ট ক্ষতিকরও। বইটি পড়লে পাঠক বুঝতে পারবেন যে নাস্তিকতা ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে সৃষ্টি করে সজীব অন্তদৃষ্টি ।
রিচার্ড ডকিন্স হলেন অক্সফোর্ডে ‘বিজ্ঞানের জন-ধীশক্তি বিষয়ের চার্লস সিমোন্যিই অধ্যাপক’ (Charles Somonyi Professor of the Public Understanding)। তার সম্পর্কে বলা হয় যে তার প্রবন্ধ আসক্তির পশ্চাতে থাকে শ্রদ্ধামিশ্রিত সাহিত্য- শৈলীর মনোহর সমর্থন। নিউইয়র্ক টাইমস বুক রিভিউ তাকে এমন একজন লেখক হিসেবে অভিনন্দন জানিয়েছে যে, যিনি বিষয়গুলোকে এত পরিষ্কারভাবে বুঝতে পারেন যে তিনি পাঠককে বোঝাতে বাধ্য করতে পারেন ।
বন্যা আহমেদ
বাংলাদেশের মেয়ে বন্যা ছিলেন ছাত্রী জীবনে মেধাবী ছাত্রী। এক সময়ে সশস্ত্র বিপ্লবের মধ্য দিয়ে সমাজ পরিবর্তনের কথা ভাবতেন। পরবর্তীকালে রাজনীতি থেকে সরে এলেও রাজনীতিবিমুখ হননি। দীর্ঘদিন ধরে প্রবাসী জীবনে অভ্যস্ত । ইতিমধ্যে স্টেটসে পাঠ নিয়েছেন তথ্যপ্রযুত্তিতে। কাজ করেছেন ক্যানাডায় । বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে আটলানটায় একটি কোম্পানিতে সিসটেম এনালিস্ট হিসেবে কর্মরত। বিবর্তনবাদের ওপর তার অপরিসীম কৌতূহল ও গভীর জ্ঞান, যার প্রকাশ পেয়েছে সদ্য প্রকাশিত ‘বিবর্তনের পথ ধরে’ গ্রন্থে। তিনি বাংলাদেশের বিভিন্ন দৈনিকে ও সাপ্তাহিকে নিয়মিত লিখে থাকেন। ইমেইলঃ bonna- ga@yahoo.com
অধ্যাপক সনৎ কুমার সাহা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক হিসেবে দীর্ঘদিন শিক্ষকতার পর সম্প্রতি অবসর নিয়েছেন। নানা বিষয়ে তার অগাধ বিচরণ— বিশ্লেষণমূলক প্ৰবন্ধ লেখায় অশেষ খ্যাতি অর্জন করেছেন। বর্তমানে প্রবন্ধটি ১৯৭৩ সালে বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ গ্রন্থ থেকে গ্রহণ করা হয়েছে ৷
কাজী আব্দুল ওদুদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পরপরই ১৯২৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিমণ্ডলে ‘মুসলিম সাহিত্য সমাজ’ নামে সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চার লক্ষ্যে একটি সংগঠনের জন্ম হয়, তার মূল মন্ত্র ছিল ‘বুদ্ধির মুক্তি।’ এই বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলনের বলা যায় প্রধান পুরুষ ছিলেন কাজী আব্দুল ওদুদ (১৮৯৪-১৯৭০)। কাজী ওদুদের স্বদেশপ্রেম ছিল কুপমণ্ডূকতা ও সাম্প্রদায়িকতা বিবর্জিত— উদারনৈতিক গণতন্ত্র ও সেক্যুলাজিম ছিল তার রাজনৈতিক দর্শন। একদিকে তিনি ছিলেন পশ্চিমী উদারনৈতিক দর্শনের অনুসারী, আর সেই সুবাদেই বিশ্বাস করতেন ঊনিশ শতকের বাংলাদেশে অভ্যুদয ঘটেছিল একটি রেনেসার যার প্রধান প্রবক্তা ছিলেন রাজা রামমোহন রায়। তাই বিস্মিত হতে হয় না যখন দেখি তিনি রামমোহন ও কামাল আতাতুর্কের আদর্শকে আত্মকৃত করতে পেরেছেন। এ প্রসঙ্গে তার উক্তি স্মরণ করা যেতে পারেঃ ‘বুদ্ধির মুক্তি, অর্থাৎ বিচার বুদ্ধিকে অন্ধ সংস্কার ও শাস্ত্রানুগত্য থেকে মুক্তি দান— বাংলার মুসলমান-সমাজে (হয়ত বা ভারতের মুসলমান-সমাজে) এ ছিল এক অভূতপূর্ব ব্যাপার । দৃশ্যত এর প্রেরণা এসেছিল মুস্তফা কামালের উদ্যম থেকে, কিন্তু তারও চাইতে গূঢ়তর যোগ এর ছিল বাংলার বা ভারতের একালের জাগরণের সঙ্গে আর সেই সূত্রে মানুষের প্রায় সর্বকালের উদার জাগরণের প্রয়াসের সঙ্গে ৷’ কাজী ওদুদ ছিলেন অর্থনীতির শিক্ষক, কিন্তু সাহিত্যের সাথে ছিল আত্মার যোগ । সাহিত্য চর্চা কেবল তার কাছে নান্দনিক নয় বিচার করে এসেছেন বুদ্ধি মুক্তির লড়াইয়ের হাতিয়ার হিসেবে। এরই প্রকাশ পেয়েছে তার বৈচিত্রময়ী নানা প্রবন্ধে । “শ্বাশ্বত বঙ্গ’ তার একটি অমূল্য প্রবন্ধ সঙ্কলন, যা বাঙালি মাত্রেরই হওয়া উচিত অবশ্যপাঠ্য।
আনিসুজ্জামান
শিক্ষাবিদ, সাহিত্যিক ও স্বতন্ত্র ভাবনার এই মানুষটি আমাদের মননশীল জগতের এক উজ্জ্বল প্রতিনিধি । ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা সাহিত্যের খ্যাতনামা অধ্যাপক। সম্প্রতি অবসর নিয়েছেন। ছাত্রাবস্থা থেকেই প্রগতিশীল সাহিত্যধারা, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক আন্দোলনের সাথে ছিলেন নিবিড়ভাবে সম্পৃক্ত। এরই স্বাভাবিক পরিণতি পেয়েছে ভাষা আন্দোলনে, ঊনসত্তরের বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধিকার আন্দোলনে ও পরিশেষে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে। সুবক্তা হিসেবে খ্যাতিমান ড. আনিসুজ্জামান নানা মানবতাবাদী সংগঠনের সাথে সংশ্লিষ্ট। এককালের সাম্যবাদের অনুসারী। চিন্তাচেতনায় উদার মানবতাবাদী, ধর্মনিরপেক্ষ সমাজ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থায় আস্থাশীল । সাহিত্য, রাজনীতি, সমাজ, শিক্ষা ইতিহাস নিয়ে প্রচুর প্রবন্ধ লিখেছেন। আনন্দবাজারের ‘আনন্দ’ পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। উচ্চ শিক্ষালাভ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ও যুক্তরাষ্ট্রে শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ে । সম্প্রতি প্রকাশিত দুটি বই— দুটিই স্মৃতিচারণমূলক, একটি ‘আমার একাত্তর’, অন্যটি নিজের জীবন চরিত ‘কাল নিরবকধি’। গ্রন্থ দুটি পাঠকপ্রিয়তায় ধন্য। বর্তমানে ‘কালি কলম’ সাহিত্য পত্রিকার প্রধান সম্পাদক।
কবীর চৌধুরী
জাতীয় অধ্যাপক কবীর চৌধুরীর জন্ম ১৯২৩ সালের ৯ই ফেব্রুয়ারি। শিক্ষা-নাট্য- সংস্কৃতি অঙ্গনের উজ্জ্বল এক ব্যক্তিত্ব কবীর চৌধুরীর নতুন করে পরিচয় দেয়ার প্রয়োজন নেই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অনন্য কৃতী ছাত্র, ইংরেজি সাহিত্যে উচ্চশিক্ষা সমাপ্ত করেছেন ১৯৪৪ সালে। আদ্যোপান্ত শিক্ষক কবীর চৌধুরী প্রায় সারাটা জীবন কাটিয়েছেন শিক্ষাঙ্গনে। শিক্ষকতা করেছেন পাবনা এডওয়ার্ড, রাজশাহী এবং ঢাকা কলেজে, অধ্যক্ষতার কাজ করেছেন বরিশাল ব্রজমোহন কলেজে এবং ময়মনসিংহ আনন্দমোহন কলেজে। সবশেষে ১৯৭৪ সাল থেকে অবসর গ্রহণ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্যের অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন । বাংলা একাডেমির পরিচালকের পদও তিনি অলঙ্কৃত করেছিলেন। এছাড়া বিভিন্ন সময়ে সরকারি চাকরিও করেছিলেন। সাংস্কৃতিক ও মানবতাবাদী বহু সংগঠনের সাথে তিনি সংশ্লিষ্ট— এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হল একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি, মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িকতাবিরোধী দক্ষিণ এশীয় গণ সম্মেলন, থিয়েটার নাট্য গোষ্ঠী, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সংসদ।
বিভিন্ন বাংলা কবির কাব্যগ্রন্থ ইংরেজিতে অনুবাদ করেছেন (Poems of Nazrul Islam, Selected Poems of Shamsur Rahman, 14 young poets of Bangladesh etc.)। বাংলা সাহিত্যের কতিপয় উপন্যাস ও সাহিত্য কর্মের অনুবাদ করেছেন (Laughter of a Slave, Three Plays, Folktales of Bangladesh, Rifles, Bread and Women Plumbed Peacock) | অনেক বিশ্ববিখ্যাত সাহিত্যিক ও নাট্যকারের রচনা বাংলায় অনুবাদ করেছেন।
এছাড়া ইংরেজিতে মৌলিক গ্রন্থ রচনা করেছেন বেশ কটি। সব মিলিয়ে তার গ্রন্থ সংখ্যা প্রায় দু’শর কাছাকাছি। তবে কবীর চৌধুরীর সবচাইতে বড় পরিচয় মানবতাবাদী ও মানবকল্যাণধর্মী মনের পরিচয় বহনকারী একজন মুক্তমনা মানুষ হিসেবে, যাকে ভাল না বেসে পারা যায় না ।
প্ৰদীপ দেব
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞানে অনার্স স্নাতক ও এমএসসি করেছেন। অস্ট্রেলিয়ার কুইনসল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলজি থেকে মেডিকেল ফিজিক্সে এমএস এবং মেলবোর্ন ইউনিভার্সিটি থেকে নিউক্লিয়ার ফিজিক্সে পিএইচডি। বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ার কুইনসল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজিতে মেডিকেল ফিজিক্সে গবেষণারত । প্রকাশিত বই : অস্ট্রেলিয়ার পথে পথে (২০০৫), আলবুকারকি থেকে হলিউড (২০০৬), আইনস্টাইনের কাল (২০০৬)। মুক্তমনার একজন সক্রিয় সদস্য। লক্ষ্য মুক্তমনের মানুষ হওয়া। ই-মেইল pradipdeb2006@gmail.com
হাসান আজিজুল হক
২চিন্তায় ও রাজনৈতিক দর্শনে উদার মুক্তমনা ও সেক্যুলারিস্ট। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন শাস্ত্রের নামকরা অধ্যাপক। সম্প্রতি কর্মজীবন থেকে অবসর নিয়েছেন । রাজশাহীতে শিক্ষা আন্দোলন মঞ্চের সভাপতি।
হাসান আল আবদুল্লাহ
কবি, প্রাবন্ধিক ও গবেষক। পেশায় শিক্ষক। শব্দগুচ্ছের সম্পাদক । বাংলাভাষায় নতুন ধরনের সনেটের প্রবক্তা । প্রকাশিত গ্রন্থ সংখ্যা ১১ । এছাড়া মহাকাব্যিক গ্রন্থ ‘নক্ষত্র ও মানুয়েল প্রচ্ছদ’ প্রকাশের অপেক্ষায়। মুক্তমনায় সদস্য। ই-মেইলঃ habdu056@aol.com
ড. ভিক্টর স্টেংগার
হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যা ও জ্যোতির্বিদ্যা বিভাগের এমিরিটাস অধ্যাপক এবং কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের সংযুক্ত অধ্যাপক। ‘কলোরাডো সিটিজেন অব সায়েন্স’ এর প্রতিষ্ঠাতা এবং মুক্তমনার একজন সম্মানিত সদস্য। Timeless Reality, The unconscious Quantun Physics, Physics and Psychics, Not by Design, Has Science found God? প্রভৃতি বহু গ্রন্থ ও প্রবন্ধমালার প্রণেতা তিনি । আলোচ্য প্রবন্ধটি তার সর্বশেষ Has Science found God? গ্রন্থের শিরোনামের অধ্যায় থেকে বাংলায় অনুবাদ করা হয়েছে ।
অর্ণব দত্ত
কলকাতা নিবাসী সাহিত্যিক এবং গবেষক। মুক্তমনার সদস্য। বেশ ক’বছর ইন্টারনেটে নিয়মিত লিখছেন। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বিদেশী কবিতার বাংলা অনুবাদের কাজও করেছেন।
বেগম রোকেয়া (১৮৮০-১৯৩২)
রোকেয়া ছিলেন বাংলাদেশে নারী জাগরণের অগ্রদূত। নারী শিক্ষা প্রচলেন ও নারীর অধিকার অর্জনে অসীম সাহসী ভূমিকা পালন করেছিলেন যা একালেও আমাদের অবাক করে। ছিলেন জনপ্রিয় লেখিকা। বিখ্যাত গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে সুলতানার স্বপ্ন, অবরোধবাসিনী, মতিচূর প্রভৃতি।
আরজ আলী মাতুব্বর
সাম্প্রতিক কালের বাংলাদেশের সবচাইতে আলোচিত দার্শনিক। তার দর্শন চিন্তার মূলে রয়েছে ইজাগতিকতা, সমাজবাদ ও মানবতাবোধ। স্বচেষ্টায় অগাধ জ্ঞানের অধিকারী কী ভাবে হওয়া যায় আরজ আলীর জীবন তারই সাক্ষাৎ নিদর্শন । প্রকাশ্য ধর্মবিদ্রোহী না হয়েও ধর্মের দুর্বল দিকগুলো ও এর সীমাবদ্ধতা সম্যকভাবে তুলে ধরেছেন তার লেখায়। তার উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ সত্যের সন্ধানে, অনুমান, সৃষ্টি রহস্য প্রভৃতি। জন্ম ১৩০৭ সালের ৭ই পৌষ এবং লোকান্তরিত হন ১৩৯২ সালের ১লা চৈত্র তারিখে। মৃত্যুর আগে তার চোখ ও দেহ দান করে যান বরিশাল মেডিকেল ।
প্রথম অধ্যায়ঃ যুক্তিবাদ মুক্তচিন্তা ও বিজ্ঞানমনস্কতা
♦ মন্দের যুক্তি ও ঈশ্বরের অস্তিত্ব
♦ বিজ্ঞান মনস্কতা ও বিজ্ঞানমনস্ক সমাজনির্মাণ
♦ ইন্টিলিজেন্ট ডিজাইন নিয়ে কূটকচাল
♦ ব্রুনোর আত্মত্যাগ ও যুক্তিবাদ
♦ ইহজাগতিকতা ও আরজ আলী মাতুব্বর- একজন যুক্তিবাদী দার্শনিক
♦ বাংলাদেশে চেতনা-মুক্তির লড়াই
♦ ইসলাম যেভাবে নিজের পথ থেকে সরে গেছে
♦ বিজ্ঞান, বিজ্ঞানমনস্কতা বনাম কোরানিক বিজ্ঞান
দ্বিতীয় অধ্যায়ঃ ধর্ম ও নৈতিকতা
♦ জীবিত ইসলামের মৃত গৌরবের কথা
♦ রামায়ণ কাহিনীর ঐতিহাসিকতা একটি একাডেমিক আলোচনা
♦ মানবতাভিত্তিক সংবিধান এবং অমানবিক বিধান
♦ ধর্মের উপযোগিতাঃ জনৈক বিবর্তনবাদীর দৃষ্টিতে
♦ ধর্মরাষ্ট্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও রাষ্ট্রধর্ম
♦ মানুষের জন্য ধর্ম, না ধর্মের জন্য মানুষ?
♦ বিজ্ঞান কি উপাসনা-ধর্মের প্রতিদ্বন্দ্বী
তৃতীয় অধ্যায়ঃ অন্যান্য প্রসঙ্গ
♦ হাইপেশিয়াঃ এক বিস্মৃতপ্ৰায় গণিতজ্ঞ নারীর বেদনাঘন উপাখ্যান
♦ শাশ্বত এথেন্সের নারী ও তার বিপর্যস্ত ধারাবাহিকতা
“স্বতন্ত্র ভাবনাঃ মুক্তচিন্তা ও বুদ্ধির মুক্তি” বই সম্পর্কিত আপনার মন্তব্যঃ