আচার্য শ্রীমদ গৌরাঙ্গ ভারতী এবং পাগলাবাবা (বারাণসী) দু’জনেই অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী বলে পরিচিত। দু’জনেরই ভক্ত-সংখ্যা যথেষ্ট। দু’জনেরই নাম একসঙ্গে উল্লেখ করার কারণ দু’জনের অলৌকিক ক্ষমতা একই ধরনের। আমি শুনেছিলাম এঁরা যে-কোন প্রশ্নের উত্তর লিখিতভাবেই দিয়ে থাকেন, এবং প্রতিটি ক্ষেত্রেই সে উত্তরগুলো নাকি ঠিক হয়।
আমি ১৯৮৫’র মার্চে গৌরাঙ্গ ভারতীয় কাছে গিয়েছিলাম। কিঞ্চিৎ লিখিটিখি শুনে তিনি আমাকে কথা বলার জন্য যথেষ্ট সময় দিয়েছিলেন এবং যথেষ্ট খাইয়েছিলেন। কথায় কথায় গৌরাঙ্গ ভারতী বলেন, তিনি বর্তমানে বেশ কয়েক বছর ধরে অদ্ভুত এক ধরনের অসুখে ভুগছেন। অসুখটা হল হেঁচকি। একনাগাড়ে হেঁচকি উঠতেই থাকে। এ-ও জানালেন কলকাতার তাবড় ডাক্তারদের সাহায্য নিয়েও আরোগ্যলাভ করতে পারেননি।
কিন্তু আমি গৌরাঙ্গ ভক্তদের কাছে শুনেছি, তিনি বিভিন্ন ভক্তদের দুরারোগ্য রোগ ভাল করে দিয়েছেন। স্বভাবতই গৌরাঙ্গ ভারতীকে প্রশ্ন করেছিলাম, “আপনার ওপর লেখা একটা বইতে পড়লাম আপনি শ্রীশ্রী সিদ্ধেশ্বরীমাতার বরপুত্র, বাক-সিদ্ধ, অতীন্দ্রিয় ঐশী-শক্তির অধিকারী। আপনি নিজে যে কোন দুরারোগ্য রোগ যখন মায়ের কৃপায় সারাতে সক্ষম, তখন নিজের রোগ কেন সারাচ্ছেন না?”
“পরমপুরুষ রামকৃষ্ণদেব কি নিজের ক্যানসার সারাতে পারতেন না? কিন্তু, তিনি মায়ের দেওয়া রোগ-ভোগকেই স্বীকার করে নিয়েছিলেন,” গৌরাঙ্গ ভারতী উত্তর দিয়েছিলেন।
আমি প্রশ্ন রেখেছিলাম, “মায়ের দেওয়া রোগকে যদি মেনেই নিতে চান, তবে কেন রোগ সারাবার জন্য আধুনিক চিকিৎশাস্ত্রের সাহায্য নিচ্ছেন?”
না; সঠিক উত্তর ওঁর কাছ থেকে আমি পাইনি। আমতা আমতা করেছিলেন। তবে যা পেয়েছিলাম তাতে অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। তিনি দিয়েছিলেন আমার প্রশ্নের সঠিক লিখিত উত্তর। আমার প্রথম প্রশ্ন ছিল, “আমি কি বিবাহিত?”
একটা চোট রাইটিং-প্যাডে উত্তরটা লিখে গৌরাঙ্গ ভারতী তাঁর হাতের কলমটা নামিয়ে রেখে আমাকে বললেন, “আপনি কি বিয়ে করেছেন?” বললাম, “হ্যাঁ, করেছি।“
প্যাডটা আমার চোখের সামনে মেলে ধরলেন গৌরাঙ্গ ভারতী। লেখাটা জ্বল-জ্বল করছে ‘বিবাহিত’।
আমি দ্বিতীয় প্রশ্ন রাখলাম, “আমার প্রথম সন্তান ছেলে না মেয়ে?”
এবারও উত্তর লিখে কলম নামিয়ে রেখে উনি আমাকে পালটা প্রশ্ন করলেন, “আপনার প্রথম সন্তান কি?”
বললাম, “ছেলে”।
“দেখুন তো কি লিখেছি।“ প্যাডটা আবার মেলে ধরলেন আমার সামনে। স্পষ্ট লেখা রয়েছে ‘ছেলে’।“
দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তরও ছিল ঠিক। আমার অবাক হওয়া চোখমুখ দেখে গৌরাঙ্গ ভারতী আমাকে দুম করে ‘আপনি’ থেকে ‘তুই’ সম্বোধন করলেন। বললেন, “কি, অবাক হচ্ছিস? এমনি অবাক আরও অনেকেই হয়েছে। বিজ্ঞানর্য সত্যেন্দ্রনাথ বসু, প্রাক্তন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ডঃ প্রতাপচন্দ্র চন্দ্র, সাংবাদিক তুষারকান্তি ঘোষ, চপলাকান্ত ভট্টাচার্য, ভারত বিখ্যাত ডাক্তার আই এস রায়, ডাঃ সত্যেন্দ্রনাথ সেন, বিশ্বজয়ী সেতার শিল্পী পণ্ডিত রবিশঙ্কর, কলকাতা হাই কোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি শঙ্করপ্রসাদ মিত্র, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি অমরেন্দ্রনাথ সেন, পশ্চিমবাংলা বিধানসভার প্রাক্তন অধ্যক্ষ বিজয়কুমার ব্যানার্জি, সাহিত্যিক অচিন্ত্যকুমার, শৈলজানন্দ, গজেন্দ্রকুমার মিত্র কতজনের আর নাম বলব। একটা বই আমার দিকে এগিয়ে দিয়ে বললেন, তুই বইটা পড়লে আরও অনেকের নাম দেখতে পাবি।“
বললাম, “আগেই পড়েছি। হ্যাঁ, বইয়ে অবশ্য এঁদের নাম দেখলাম।“
“আর কিছু প্রশ্ন করবি?”
বললাম, “বলুন তো, আমার বাবা-মা দু’জনেই বেঁচে?”
“তোর ভবিষ্যৎ জানতে না চেয়ে তুই শুধুই দেখছি আমাকে পরীক্ষা করছিস। ভাল, এমনি বাজিয়ে নেওয়াই ভাল। রামকৃষ্ণের অনেক ভক্ত থাকা সত্ত্বেও বিবেকানন্দ কিন্তু ভক্তদের বিশ্বাসে আস্থা না রেখে নিজে রামকৃষ্ণের খাঁটিত্ব পরীক্ষা করে নিয়েছিলেন। আর তাইতেই তো শেষ পর্যন্ত বিবেকানন্দই হয়ে উঠেছিলেন রামকৃষ্ণের এক নম্বর ভক্ত। কোন কোন বিখ্যাত লোকেরা আমার ভক্ত তা দেখে-শুনেই যে তোর মাথা গুলিয়ে যায়নি এটা খুব ভালো লক্ষণ। তুই যে খুব বড় হবি এটা তারই পূর্বাভাস। গৌরাঙ্গ ভারতী প্যাডে আমার প্রশ্নের উত্তর লিখে কলম সরিয়ে রেখে জিজ্ঞেস করলেন, “তোর বাবা-মা দু’জনেই বেঁচে?”
বললাম, “দু’জনেই মারা গেছেন!”
গৌরাঙ্গ ভারতী প্যাডটা ধরলেন আমার সামনে। আমি যা বলেছি তাই লেখা রয়েছে।
এবার আবার আমার অবাক হওয়ার পালা। কারণ উত্তরটা আমি এবার মিথ্যে করেই দিয়েছিলাম। বাস্তবে তখন আমার মা-বাবা দু’জনেই জীবিত। বুঝলাম আমি যা উত্তর দেব তাই প্যাডে লেখা দেখতে পাব। সেই রকাত বাড়ি ফিরেই আমি আমার ছেলে পিনাকী ও স্ত্রী সীমাকে বললাম, “তোমরা আমাকে এমন কিছু প্রশ্ন করো যার উত্তর তোমরা জানো। আমি লিখিতভাবে সঠিক উত্তর বলে দেব” শেষ পর্যন্ত সঠিক উত্তর লিখে দিলাম প্রতিটি ক্ষেত্রে। পরের দিন আমাদের বাড়ির কাজের বউটিকে, অফিসের কয়েকজন সহকর্মীকে, আকাশবাণীর ডঃ অমিত চক্রবর্তীকে এই একই ধরনের প্রশ্নের সঠিক উত্তর লিখে দিয়ে চমকে দিলাম। তারপর অবশ্য মনোরোগ চিকিৎসক ডাঃ ধীরেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়, কলকাতা পুলিশের ডেপুটি কমিশনার হেডকোয়ার্টার সুবিমল দাশগুপ্তকে এক সামান্য কৌশ্লেই অবাক করে দিয়েছিলাম। মনে আছে, সুবিমলবাবু ও ডাঃ ধীরেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়ের চেম্বারে বসেই বলেছিলেন, ,বলুন তো আমরা ক’ভাইবোন? আপনি যদি বলতে পারেন তো বুঝব আপনার অলৌকিক ক্ষমতা আছে
ধীরেনদারই একটা প্যাডে সঠিক উত্তর লিখেছিলাম। তীক্ষ্ম দৃষ্টি দিয়ে আমাকে লক্ষ্য করছিলেন এককালের কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা দপ্তরের সর্বময়কর্তা সুবিমলবাবু।
আমার লেখা শেষ হতেই কলমটা সরিয়ে রেখে বলেছিলাম, “উত্তর লেখা হয়ে গেছে। এবার আপনি বলুন তো, আপনারা ক ভাইবোন?
“আমি কেন বলব। আপনিই বলুন তো, “সুবিমলবাবু বলেছেন।
“উত্তর তো লেখা হয়েই গেছে। আর পরিবর্তন করার কোনও সুযোগ নেই। এবার শুধু দেখার পালা, সঠিক উত্তর দিতে পেরেছি কি না।“
সুবিমলবাবু আমার যুক্তি মেনে নিয়ে উত্তর দিলেন, “ছয়।“
প্যাডটা মেলে ধরলাম, তাতেও লেখা হয়েছে- ছয়।
সুবিমল দাশগুপ্ত অবাক চোখে তাকিয়ে থেকে অবাক কন্ঠে বললেন, “আশ্চর্য তো। আমার ক’জন ভাইবোন তা আপনার পক্ষে জানা অসম্ভব। সত্যি, আজ অদ্ভুত এক অলৌকিক-ক্ষমতা দেখলাম!”
সুবিমলবাবুকে বললাম, “আপনি যেটাকে অলৌকিক বলে ভাবলেন, সেটা আদৌ কিন্তু কোন অলৌকিক ঘটনা নয়। এর পেছনে রয়েছে নেহাতই কৌশল।“
“অসম্ভব। আমার চোখকে ফাঁকি দেওয়া সম্ভব নয়। আপনি প্রমাণ করতে পারবেন, এটা কৌশল?” সুবিমলবাবু চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিলেন আমাকে।
কৌশলটা আরও অনেকের মতোই সুবিমলবাবুকেও শিখিয়ে দিলাম। প্যাডে সম্ভাব্য প্রতিটি উত্তরই লিখে রাখি। তারপর প্রশ্নকর্তার কাছ থেকেই উত্তর শুনে নিয়ে কাগজটা কায়দা করে ভাঁজ করে, এবং ডান বা বাঁ হাতের বুড়ো আঙ্গুলের সাহায্যে উত্তর ছাড়া বাঁকি লেখাগুলো ঢেকে দেই। ফলে সকলে শুধু উত্তরটাই দেখেন। গৌরাঙ্গ ভারতীর মতোই পাগলাবাবা বারাণসীর ভক্তদের মধ্যেও রয়েছেন বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত ও বিখ্যাত বহু ব্যক্তি।
আরও অনেক অলৌকিক ক্ষমতাধরও (?) নিশ্চয়ই আছেন, যারা লিখে উত্তর দিয়েই কাত করে দিচ্ছেন বহু জ্ঞানী-গুণীজনকে। এই বিশিষ্ট ব্যক্তিরা প্রত্যেকেই সুবিমল দাশগুপ্তের মতোই ঘটনার পেছনে নিজস্ব কোনও যুক্তি খাড়া করতে না পেরে ধরে নেন ঘটনাটা অলৌকিক।
সাধারণত আমরা যখন কোন অলৌকিক ঘটনা দেখি সেই ঘটনার পেছনে কোন যুক্তি নিজেরা খাড়া করতে না পারলেই ধরে নেই ঘটনাটা নিশ্চয়ই অলৌকিক। কখনই ভাবি না যে, এই ঘটনার পেছনে অবশ্যই আমার অজানা কোনো যুক্তিসঙ্গত কারণ আছে। এর কারণ অহং বোধ। আমি কি আর ভুল দেখেছি!
১. অধ্যায়ঃ এক
১.৩ যুক্তিবাদী, মুক্তচিন্তার সেইসব মানুষ
২. অধ্যায়ঃ দুই
২.১ কুসংস্কারের বিরুদ্ধে বিজ্ঞান
২.২ শাসক শ্রেণির স্বার্থে কুসংস্কার পুষ্ট হচ্ছে
৩. অধ্যায়ঃ তিন
৩.২ বিখ্যাত মহারাজের শূন্যে ভাসা
৩.৩ ব্ল্যাক আর্ট ছাড়া সাধিকার শূন্যে ভাসা
৩.৪ লাঠিতে হাতকে বিশ্রাম দিয়ে শূন্যে ভাসা
৩.৫ বেদে-বেদেনীদের শূন্যে ভাসা
৩.৭ সাঁই বাবাঃ সাঁইবাবার অলৌকিক ঘড়ি-রহস্য
৩.১১ শূন্য থেকে হার আনলেন ও হার মানলেন সাঁই
৩.১২ সাঁইবাবার চ্যালেঞ্জঃ পেটে হবে মোহর!
৩.১৬ যে সাধকরা একই সময়ে একাধিক স্থানে হাজির ছিলেন
৩.১৭ অতিন্দ্রীয় ক্ষমতার তান্ত্রিক ও সন্ন্যাসীরা
৩.২০ অবতারদের নিজদেহে রোগ গ্রহণ
৩.২৬ বকনা গরুর অলৌকিক দুধ ও মেহবেব আলি
৩.২৭ বাবা তারক ভোলার মন্দির ও শ্রীশ্রীবাসুদেব
৩.২৮ যোগে বৃষ্টি আনলেন শিববাল যোগী
৩.২৯ চন্দননগরে সাধুর মৃতকে প্রাণ-দান
৩.৩০ ভগবান শ্রীসদানন্দ দেবঠাকুর
৪. অধ্যায়ঃ চার
৫. অধ্যায় পাঁচ
৬. অধ্যায়ঃ ছয়
৬.১ হিস্টিরিয়া, গণ-হিস্টিরিয়া, আত্ম-সম্মোহন, নির্দেশ
৭. অধ্যায়ঃ সাত
৭.২ সম্মোহনে আত্মা এলো ‘সানন্দা’য়
৭.৩ সম্মোহন নিয়ে নানা ভুল ধারণা
৮. অধ্যায়ঃ আট
৮.১ Illusion (ভ্রান্ত অনুভূতি)
৮.২ Hallucination (অলীক বিশ্বাস)
৮.৩ Delusion মোহ, অন্ধ ভ্রান্ত ধারণা
৯. অধ্যায়ঃ নয়
৯.২ ধর্মের নামে লোক ঠকাবার উপদেশ কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্রে
৯.৩ সোমনাথ মন্দিরের অলৌকিক রহস্য
৯.৪ প্রাচীন মিশরের ধর্মস্থান রহস্য
৯.৫ কলকাতায় জীবন্ত শীতলাদেবী ও মা দুর্গা
৯.৭ খেজুরতলার মাটি সারায় যত রোগ
৯.১৩ বার্মুডা ট্র্যাঙ্গেল রহস্য
১০. অধ্যায়ঃ দশ
১১. অধ্যায়ঃ এগারো
১১.২ ডুবোজাহাজে টেলিপ্যাথির পরীক্ষা
১১.৩ টেলিপ্যাথির সাহায্যে নোটের নম্বর বলা
১১.৪ টেলিফোনে টেলিপ্যাথিঃ আয়োজক লন্ডনের ‘সানডে মিরর’
১১.৭ টেলিফোন টেলিপ্যাথির আর এক আকর্ষণীয় ঘটনা
১১.৮ এমিল উদ্যা ও রবেয়ার উদ্যা’র টেলিপ্যাথি
১১.৯ অতীন্দ্রিয় ইউরি গেলারকে নিয়ে ‘নেচার’ (Nature)-এর রিপোর্ট
১১.১০ আই আই টি-তে টেলিপ্যাথি দেখালেন দীপক রাও
১১.১১ তবু প্রমাণ করা যায় তেলিপ্যাথি আছে
১২. অধ্যায়ঃ বার
১২.২ নায়াগ্রা জলপ্রপাত ভেঙ্গে পড়ার ভবিষ্যদ্বাণী
১৩. অধ্যায়ঃ তের
১৩.২ সাধু-সন্ন্যাসীদের অতীন্দ্রিয় দৃষ্টি
১৩.৩ ইউরি গেলারের অতীন্দ্রিয় দৃষ্টি
১৪. অধ্যায়ঃ চোদ্দ
১৪.২ মানসিক শক্তিতে রেলগাড়ি থামানো
১৪.৪ স্টীমার বন্ধ করেছিলেন পি.সি. সরকার
১৪.৬ লিফট ও কেবল-কার দাঁড় করিয়েছিলেন ইউরি গেলার
১৪.৭ মানসিক শক্তি দিয়ে গেলারের চামচ বাঁকানো
১৪.৯ ‘নিউ সায়েন্টিস্ট’ –এর পরীক্ষায় ইউরি এলেন না
১৫. অধ্যায়ঃ পনের
১৬. অধ্যায়ঃ ষোল
১৬.১ অধ্যায়ঃ ভাববাদ বনাম যুক্তিবাদ বা বস্তুবাদ
১৬.২ মুক্ত চিন্তার বিরোধী ‘মনু সংহিতা’
১৬.৩ আধ্যাত্মবাদ ও যুক্তিবাদের চোখের আত্মা
১৬.৪ আত্মা, পরলোক ও জন্মান্তর বিষয়ে স্বামী অভেদানন্দ
১৬.৫ স্বামী বিবেকানন্দের চোখে আত্মা
১৬.৬ আত্মা নিয়ে আরও কিছু বিশিষ্ট ভাববাদীর মত
১৬.৭ আত্মা প্রসঙ্গে চার্বাক বা লোকায়ত দর্শন
১৭. অধ্যায়ঃ সতের
১৭.১ জাতিস্মররা হয় মানসিক রোগী, নয় প্রতারক
১৮. অধ্যায়ঃ আঠারো
১৮.১ জাতিস্মর তদন্ত-১: দোলনচাঁপা
১৮.২ জাতিস্মর তদন্ত ২: জ্ঞানতিলক
১৮.৩ জাতিস্মর তদন্ত ৩: ফ্রান্সিস পুনর্জন্ম
১৮.৪ জাতিস্মর তদন্ত ৪: সুনীল দত্ত সাক্সেনা
১৮.৬ জাতিস্মর তদন্ত ৬: কলকাতায় জাতিস্মর
১৯. অধ্যায়ঃ ঊনিশ
১৯.২ উনিশ শতকের দুই সেরা মিডিয়া ও দুই জাদুকর
১৯.৩ প্ল্যানচেটের ওপর আঘাত হেনেছিল যে বই
১৯.৪ স্বামী অভেদানন্দ ও প্রেত-বৈঠক
১৯.৫ বন্ধনমুক্তির খেলায় ভারতীয় জাদুকর
১৯.৬ রবীন্দ্রনাথের প্ল্যানচেট-চর্চা
২০. অধ্যায়ঃ বিশ
“অলৌকিক নয়,লৌকিক- ১ম খন্ড ” বই সম্পর্কিত আপনার মন্তব্যঃ